উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ধীর প্রবৃদ্ধি ও উচ্চ সরকারি ঋণের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকট শিগগিরই কাটছে না। বিশেষ করে সাধারণ মানুষকে জিনিসপত্রের উচ্চমূল্যের যন্ত্রণা আরও কিছুদিন সহ্য করতে হবে। এমনটাই বলেছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা।
আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাগুলোর কাছে সাড়ে ৬ বিলিয়ন ডলার তথা ৬৫০ কোটি ডলার চায় বাংলাদেশ। এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য জানান
রেবেকা গ্রিনস্প্যান বলেন, গরিব দেশগুলো যে ঋণ সংকটে ভুগছে তা অনেকটাই ‘রিভার্স ব্লাড ট্রান্সফিউশনের’ মতো। এই প্রক্রিয়ায়, যে দেশের টাকা প্রয়োজন তাদের কাছ থেকে যাদের প্রয়োজন নেই তাদের কাছে যাচ্ছে
আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা বিশ্ব ব্যাংকের এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি ২০২৩ / ২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্বল্পই থাকবে। পাশাপাশি দেশে মূল্যস্ফীতিও উচ্চ থাকবে বলে সতর্ক করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্ব ব্যাংকের ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্ট’—শীর্ষক এক প্রতিবেদন
বিগত অর্থবছরে (২০২২/২৩—২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত) নানা কারণে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীর গতির ছিল। চলতি অর্থবছরে (২০২৩/২৪) সেই ধীর গতি অব্যাহত থাকতে পারে। বিশ্বব্যাংকের এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ।
আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ার অর্থনীতির ইতিহাসে নিঃসন্দেহে একটি কালো দিন হয়ে থাকবে ২০২৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর। এদিনই বিদেশি মুদ্রায় চালু করার ইউরোবন্ডের বিপরীতে ৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার সুদ পরিশোধ করতে না পায় দেউলিয়া হয়ে যায় দেশটি। আফ্রিকার তৃতীয় দেশ হিসেবে জাম্বিয়া ও ঘানার পর দেউলিয়া হলো ইথিওপিয়া। ইথিওপিয়া মূলত আন্
গত বছর বিশ্বের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর (এলএমআইসি) মোট বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ৩ দশমিক ৪ শতাংশ কমলেও বাংলাদেশের বেড়েছে ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ। সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। ওই প্রতিবেদনের হিসেব অনুযায়ী, ১২ বছরে বাংলাদেশের মোট বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
বৈশ্বিক ঋণ সংকট বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। উন্নয়নশীল দেশগুলোর তো বটেই বিভিন্ন উন্নত দেশ, এমনকি আন্তর্জাতিক কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠানও এই সংকটে খাবি খাচ্ছে। জাতিসংঘের উন্নয়ন সংস্থার (ইউএনডিপি) হিসাব বলছে, বিশ্বের অন্তত ৫৪টি দেশ ঋণ সংকটে ভুগছে
হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতির উন্নয়নে বড় আঘাত হানতে পারে বলে জানিয়েছেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বঙ্গা। আজ মঙ্গলবার সৌদি আরবে বিনিয়োগকারীদের সম্মেলনে তিনি এ বার্তা দেন।
বিদেশি অর্থ সহায়তার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, আইএমএফের পক্ষ থেকে ৭০০ মিলিয়ন ডলার আসলে বৈদেশিক সহায়তার গতি অনেকটাই বাড়বে। এ সময় তিনি জানান, সরকার চীন এবং সৌদি আরবের কাছ থেকে দ্বিপক্ষীয় সহায়তার অংশ হিসেবে ১১০০ কোটি ডলার ঋণের বিষয়টি নিয়ে কথা বলছে। পাশাপাশি সৌদি আরবের কাছ থেকে জ্বালা
সব মিলিয়ে জোহানেসবার্গে চলমান ব্রিকস সম্মেলন জোটকে নতুন করে ‘সংজ্ঞায়িত’ করার মুহূর্ত। কারণ, জোটের সম্প্রসারণ একই সঙ্গে এতে চীনের প্রভাবকে বৃদ্ধি করবে এবং একই সঙ্গে জোটের পশ্চিমাবিরোধী মনোভাব বাড়বে, যা রাশিয়াকেও প্রকারান্তে সুবিধা দেবে। এতে নতুন বিশ্বব্যবস্থা গড়া নিয়ে যে আলোচনা চলমান, তার পালে হাওয়া
বিচক্ষণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতির কারণে বাংলাদেশ কোভিড-১৯ মহামারির আঘাত থেকে দ্রুত বের হয়ে আসতে পেরেছে। কিন্তু এখন বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতির চাপ, জ্বালানি ঘাটতি, বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাব ভারসাম্যে ঘাটতি ও রাজস্ব ঘাটতিসহ নানা বাধার মুখে বাংলাদেশ।
বিশ্বমান ধরে হিসাব করলে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর সম্পদ অন্তত ৪০ শতাংশ কমে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হামিদ উল্লাহ ভূঁইয়া।
যুক্তরাষ্ট্র, পেরু এবং আলবেনিয়ার মতো দেশগুলো ৯১ দশমিক ৩ শতাংশ পেয়ে তালিকার নিচের দিকে আছে। অভিভাবকদের ছুটি, সমান বেতন এবং সমান পেনশনের নিশ্চয়তা প্রদানকারী আইনের অভাবের কারণে দেশগুলো পয়েন্ট হারিয়েছে।
অর্থনীতির বিশ্লেষকেরা মনে করেন, আইএমএফের ঋণ অর্থনীতিকে চাঙা করতে সাহায্য করে না কি, বিকল্প উপায়গুলোর চেয়ে বাজে পরিস্থিতিতে ফেলে তা জানা কঠিন। এ ক্ষেত্রে একেক দেশের অভিজ্ঞতা একেক রকম। তা ছাড়া আইএমএফ কঠোর শর্ত দেয় বলেও সমালোচনা আছে। এসব প্রেক্ষাপট বিবিসি এক প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) নগর পরিকল্পনা এবং উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিনিধি দল। আজ বুধবার সকালে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইসারের নেতৃত্বে দলটি নাসিকের নির্মিত বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রতিনিধি দলটি শহরের আলী আহাম্মদ চুনকা
রাজধানী ঢাকা শহরে বৃহৎ অবকাঠামো নির্মাণ এবং বিপুল যানবাহন চলাচল এলাকায় বায়ুদূষণের মাত্রা সবচেয়ে বেশি। ঢাকার বায়ুতে সূক্ষ্ম বস্তুকণার যে ঘনত্ব এবং এর কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকির মাত্রা দৈনিক প্রায় দুইটি সিগারেট পানের সমতুল্য। এমনকি সবচেয়ে বিশুদ্ধ বায়ুর বিভাগ সিলেটেও সূক্ষ্ম বস্তুকণার ঘনত্ব বিশ্ব স্বাস্থ্য